বিশেষ খবর ডেস্ক: বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ঘোষণার প্রায় ৭ মাস পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) রাতে ৩০১ সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। এর আগে গত বছরের ২০ ডিসেম্বর সাদ্দাম হোসেনকে সভাপতি ও শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানকে সাধারণ সম্পাদক করে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে ৩০১ সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ৩ জন পদ পায়। ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ৭১ জন সহ-সভাপতির মধ্যে বান্দরবান পার্বত্য জেলা থেকে নির্বাচিত হয় ১১ তম সহ-সভাপতি রবিন বাহাদুর। রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা থেকে নির্বাচিত হয় ৩ তম উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অর্কপল তালুকদার। খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা থেকে নির্বাচিত হয় ২ তম উপ-আপ্যায়ন সম্পাদক শাহাদাত হোসেন।

            বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ৭১ জনকে সহ-সভাপতি করা হয়। এর আগে ৬১ জন এবার কমিটির আকার অপরিবর্তিত রেখে ১০ জন বৃদ্ধি করা হয়। এছাড়া কমিটিতে যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ১১ জন ও সাংগঠনিক সম্পাদক আছে ১১ জন। কমিটিতে ১নং সহ-সভাপতি মনোনীত হয় রাকিবুল হাসান রাকিব, ১নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয় আব্দুল্লাহ হীল বারী ও ১নং সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন আতিকা বিনতে হোসাইন। এছাড়াও পূর্ব-সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের আকার অপরিবর্তিত রেখে নতুন করে আটটি সম্পাদকীয় পদ বাড়ানো হয়।

            নতুন পদগুলোতে দায়িত্ব পেয়েছে যারা: অটিজম বিষয়ক সম্পাদক সৌরভ ঘোষ, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশীদ, মাদ্রাসা শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম, কারিগরি শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক রাকিভ সিরাজী, ছাত্রী ও নারী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক নোশিন শার্মিলী, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বিষয়ক সম্পাদক রাইসা নাসের, উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবন বিষয়ক সম্পাদক শাহ আদন উজ্জামান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক ইমরান হোসেন সাগর।

>> পূর্ণাঙ্গ কমিটি দেখতে ক্লিক করুন এখানে >>

খবরটি 420 বার পঠিত হয়েছে


আপনার মন্তব্য প্রদান করুন

Follow us on Facebookschliessen
oeffnen