ব্রেকিং নিউজ:

বিশেষ খবর ডেস্ক: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনকারী রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের বাসায় শীতকালীন পিঠা পাঠাচ্ছে বিএনপি। বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ১৮ প্রকার নানা ধরনের বাংলার ঐতিহ্যবাহী শীতকালীন পিঠা নির্বাচন করা হয়। দেশের বৃহত্তর রাজনৈতিক দল বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে এ পিঠা পাঠানো হচ্ছে। সোমবার (৫ জানুয়ারী) বিএনপি ও ২০ দলের মহাজোট নেতাদের বাসায় শীতের পিঠা পাঠানো হয়েছে। মঙ্গলবার রাত ৮ টা পর্যন্ত শীতের পিঠা উপহার ২২ নেতার বাসায় পাঠানো হয়। বিএনপি শীতের পিঠা উপহার বুধবারের মধ্যে সকল দলের নেতাদের মাঝে পৌঁছে দেওয়া হবে তারেক রহমানের দেওয়া শীতকালীন পিঠা।

            জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করেছে বৃহত্তর রাজনৈতিক দল বিএনপি ও ২০ দলীয় মহাজোট শরিক রাজনৈতিক দল। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর দেশের বৃহত্তর রাজনৈতিক দল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গঠন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে গণতন্ত্র পুনঃরুদ্ধার ও একতরফা জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে এ প্রতিবাদে ২০ দলীয় মহাজোট শরিক রাজনৈতিক দলের সাথে আন্দোলন না করে কি করছে বিএনপি। এ শীতের মৌসুমে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বিএনপি পিঠা নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলোকে নিয়ে শীতের পিঠা উৎসবে মেঠে উঠেছে বিএনপি। শেষ পর্যন্ত বৃহত্তর রাজনৈতিক দল বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ১৮ রকমের পিঠা নির্বাচন করা হয়। জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনকারী ২০ দলীয় মহাজোট ও বিএনপি দলের নেতাদের শীতের পিঠা উপহারে ব্যস্ত রয়েছে বিএনপি দলের নেতা কর্মীরা।

            বিএনপি দলের মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত নেতাদের বাসায় শীতের পিঠা উপহার পাঠিয়েছে। শীতকালীন সময়ে বিএনপি ও ২০ দলীয় মহাজোট নেতাদের ১৮ রকমের পিঠা পাঠানো হচ্ছে।

            দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯ আসনে ভোট হয়েছে। একজন প্রার্থী মারা যাওয়ায় নওগাঁ–২ আসনে ভোট গ্রহণ করা হয়নি। এ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ ২২২ টি আসনে বিজয় পেয়ে টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করেছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের পর সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। তারা ৬২ টি আসনে বিজয়ী হয়েছেন। এ স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অধিকাংশ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি ১১ টি আসনে এবং ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয় পেয়েছে।

খবরটি 654 বার পঠিত হয়েছে


আপনার মন্তব্য প্রদান করুন