জাতীয় ডেস্ক: কক্সবাজারের উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছিল বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প। দ্রুত পাল্টে যাচ্ছে সে দৃশ্যপট। ক্ষতিগ্রস্ত রোহিঙ্গারা সরকার এবং দেশি-বিদেশি সংস্থার সহযোগিতায় দ্রুত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। সোমবার (২২ মার্চ) বালুখালী আশ্রয় শিবিরে আগুনে সরকারি হিসাবেই পুড়ে গেছে প্রায় দশ হাজার বসতঘর ও দোকানপাট। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৪৫ হাজার মানুষ ও মারা যায় ১১ জন রোহিঙ্গা। চারপাশে আগুনের ভয়াবহতার চিহ্ন। বসতি আর সবুজ গাছপালা ছাইমাখা। রোহিঙ্গাদের মাথা গোঁজার ঠাই নেই। ধ্বংস্তূপের মাঝেই সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে তৈরি হচ্ছে সারি সারি তাঁবু। আর দ্রুত এই তাঁবুতে ঠাঁই হচ্ছে আগুনে ঘরহারা রোহিঙ্গাদের। দেয়া হচ্ছে সব ধরনের সহায়তা।
অগ্নিকাণ্ডের পর বড় সংকট ছিল খাদ্য, খাবার পানি, চিকিৎসা, জ্বালানি ও শিশুদের নিয়ে। দূর হচ্ছে এসব সংকটও। কক্সবাজার ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের কমিশনার শাহ্ রেজওয়ান হায়াত বলেন, ‘বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংস্থা আমাদের সাহায্য করছে। সবার সহযোগিতায় দ্রুত সংকট কাটিয়ে ওঠার পাশাপাশি নির্ধারিত সময়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে।
আওয়ামী লীগ জলবায়ু ইস্যুতে এক কোটি গাছ লাগাবে
যুদ্ধ চাই না, তবে প্রস্তুত থাকতে হবে: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করতে হবে নতুন প্রজন্মকে: সালমান এফ রহমান
সীতাকুণ্ডের আগুন নাশকতা কি না তদন্তের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
দুদক দায়ের মামলায: তারেক ও জোবায়দার সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের আদেশ দিয়েছে আদালত
মাথাব্যথা নেই ভিসা নিয়ে: আমেরিকা না গেলে কিচ্ছু যায় আসে না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা